ঢাবি লাইভ: জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেস্কোর ‘মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার’ এ অন্তর্ভূক্তির মাধ্যমে ‘বিশ্বপ্রামাণ্য ঐতিহ্য’ এর স্বীকৃতি লাভ করায় বর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিশ্বের ১৭৩টি রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের মধ্যে সততার শীর্ষ তিন -এ অবস্থান করায় দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রীকে শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়ে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়।
বুধবার সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সম্মুখ হতে এ আনন্দ শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়। শোভাযাত্রায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশগ্রহণ করেন।
শিক্ষক সমিতির সাধারন সম্পাদক ড.নির্মল চন্দ্র রায়ের সঞ্চালনায় র্যালি পরবর্তী সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. গোলাম শাহি আলম বলেন, ঐতিহাসিক ভাষণ বিশ্বব্যাপী মানবজাতির মূল্যবান ও ঐতিহ্যপূর্ণ সম্পদ হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে।
এই ভাষনের রাজনৈতিক দিক নির্দেশনার পথ ধরেই ৯ মাসের রক্তাক্ত মুক্তিযুদ্ধে লাখো প্রাণের বিনিময়ে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বমানচিত্রে বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ ঘটে। তিনি আরো বলেন, স্বচ্ছ, সৎ ও ব্যক্তিগত লোভ লালসার উর্ধ্বে থেকে আমাদের দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনগণের কল্যাণে, দেশের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন তার সততার স্বীকৃতি অবশ্যই জাতি হিসেবে আমাদেরকে আনন্দে ভাসিয়েছে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন রেজিস্ট্রার বদরুল ইসলাম শোয়েব, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদার, গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের সভাপতি প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় কুন্ড, প্রক্টর প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় বিশ্বাস, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভিন্ন দপ্তর প্রধানগণ, অফিসার্স পরিষদ ও কর্মচারি সমিতির নেতৃবৃন্দ। র্যালি ও সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী অংশ নেন।
ঢাকা, ২৯ নভেম্বর (ক্যাম্পাসলাইভ২৪.কম)//এমআই
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: