লাইভ প্রতিবেদক : পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে প্রার্থীকে লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। শুধু তাই নয় তিনি কিভাবে ক্লাস করান সেটারও পরীক্ষা নেয়া হবে। অর্থাৎ প্রার্থীকে দিয়ে ডেমো ক্লাস করানো হবে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন শিক্ষক নিয়োগে নতুন এ নীতিমালা তৈরি করেছে। শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি আগামী বছর থেকে লিখিত পরীক্ষায় বসতে হবে শিক্ষক নিয়োগে প্রার্থীদের। এতে পাস করলে নিতে হবে ডেমো ক্লাস। তারপর ভাইভা শেষে আসবে নিয়োগের সিদ্ধান্ত। আর এই নীতিমালা কার্যকর হচ্ছে সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েই। নতুন নীতিমালায় শিক্ষকদের পদোন্নতির জন্যও শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা নির্ধারণ করেছে কমিশন। পিএইচডি ছাড়া প্রফেসর হতে এসোসিয়েট প্রফেসর পদে ১০ বছরসহ থাকতে হবে ২২ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা।
উল্লেখ্য, দেশে অনুমোদন পাওয়া পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ৪৯, আর চালু আছে ৩৭টি। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে আছে ভিন্ন ভিন্ন ব্যবস্থা। আছে নানা অনিয়মের অভিযোগও।
এ অবস্থায় শিক্ষক নিয়োগে অভিন্ন নীতিমালা চূড়ান্ত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন। সেখানে বিজ্ঞান, কলা, সামাজিক বিজ্ঞান, বিজনেস স্টাডিজ, আইন ও চারুকলা অনুষদের প্রভাষক হতে নুন্যতম যোগ্যতা এসএসসি ও এইচএসসিতে ৪.৫০ এবং স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে ৩.৫০ থাকার বাধ্যবাধকতা। একই নিয়ম প্রযোজ্য ইঞ্জিয়ারিং, আর্কিটেকচার, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে।
ঢাকা, ২৬ অক্টোবর (ক্যাম্পাসলাইভ২৪.কম)//এমআই
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: