Azhar Mahmud Azhar Mahmud
teletalk.com.bd
thecitybank.com
livecampus24@gmail.com ঢাকা | বুধবার, ১৫ই মে ২০২৪, ৩১শে বৈশাখ ১৪৩১
teletalk.com.bd
thecitybank.com

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল, পাসের হার ৬৬.৬৪%

প্রকাশিত: ১৯ জুলাই ২০১৮, ১৯:৩৩

লাইভ প্রতিবেদক: এইচএসসি পরীক্ষায় পাশের হার গতবারের তুলনায় কমেছে। উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় এবার ৬৬.৬৪ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছেন বলে জানিয়েছে শিক্ষামন্ত্রণালয়। জানা গেছে, এবারে এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৯ হাজার ২৬২ জন।

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পাসের হার গত বছরের তুলনায় সামান্য বেড়েছে। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৭৮ দশমিক ৬৭ শতাংশ। এ বছর মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৯৭ হাজার ৭৯৩ জন। এদের মধ্যে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৭৬ হাজার ৯৩২ জন।

সেই হিসাবে এবার উচ্চ মাধ্যমিকে পাসের হার কমেছে ২ দশমিক ২৭ পয়েন্ট। এ ছাড়া পূর্ণাঙ্গ জিপিএ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে ৮ হাজার ৪৬৪ জন।

শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বৃহস্পতিবার গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলাফলের অনুলিপি হস্তান্তর করেন। বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা এসময় তার সঙ্গে ছিলেন। চলতি বছর ২ এপ্রিল থেকে ১৪ মে এইচএসসির লিখিত পরীক্ষা চলে। এরপর চলে ব্যবহারিক পরীক্ষা।

দুপুর ১টায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এবারের ফলাফলের বিভিন্ন দিক তুলে ধরার কথা রয়েছে। তারপর দুপুর দেড়টা থেকে শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট (www.educationboardresults.gov.bd) নিজেদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং যেকোনো মোবাইল থেকে এসএমএস করেও ফলাফল জানতে পারবে।

আটটি সাধারণ বোর্ড, মাদ্রাসা এবং কারিগরি বোর্ডের অধীনে মোট ১৩ লাখ ১১ হাজার ৪৫৭ জন শিক্ষার্থী এ বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নেয়। তাদের মধ্যে পাস করেছে ৮ লাখ ৫৮ হাজার ৮০১ জন।

এ বছর পাসের হার ৬৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৯ হাজার ২৬২ জন। গত বছর এ পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৬৮ দশমিক ৯১ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৩৭ হাজার ২২৬ জন। সেই হিসাবে এবার উচ্চ মাধ্যমিকে পাসের হার কমেছে ২ দশমিক ২৭ শতাংশ, জিপিএ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে ৮ হাজার ৪৬৪ জন।

চলতি বছর ২ এপ্রিল থেকে ১৩ মে এইচএসসি ও সমমানের লিখিত পরীক্ষা চলে। এরপর ১৪ থেকে ২৩ মে নেয়া হয় ব্যবহারিক পরীক্ষা। সারাদেশে ২ হাজার ৫৪১টি কেন্দ্রে এবার ১৩ লাখ ১১ হাজার ৪৫৭ জন শিক্ষার্থী উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশ নেয়।

জানা গেছে, দেশের প্রত্যেক জেলার জেলা প্রশাসক এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ই-মেইলে কেন্দ্র ও প্রতিষ্ঠানের ফলাফলের সফটকপি পাওয়া যাবে। প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দফতর থেকে ফলের হার্ডকপি সংগ্রহ করা যাবে।

 

ঢাকা, ১৯ জুলাই (ক্যাম্পাসলাইভ২৪.কম)//এমআই


আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

সম্পর্কিত খবর


আজকের সর্বশেষ