লাইভ প্রতিবেদক: বেসকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা সংশোধনের দাবি জানিয়েছ বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি। স্কুল ও কলেজ সমূহের এমপিও নীতিমালায় কতিপয় সংশোধনীর দাবি জানান তারা। রবিবার বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রিন্সিপাল এমএ আউয়াল সিদ্দিকী ও সাধারণ সম্পাদক বিলকিস যৌথ বিবৃতিতে নীতিমালা সংশোধনের এ দাবি তুলে ধরেন।
বিটিএ এক প্রেস রিলিজের মাধ্যমে জানান, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষককে সরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষকের অনুরূপ বেতন স্কেল প্রদান করার দাবি করেন তারা।
শিক্ষক সমিতির নেতারা জানান, বেসরকারি নিম্ন মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের চাকরির ৮ বছর পূর্তিতে উচ্চতর বেতন গ্রেড প্রদান সহ টাইম স্কেল এবং পরবর্তী ৬ বছর পর একইভাবে পরবর্তী উচ্চতর বেতন গ্রেডে টাইম স্কেল প্রদান করতে হবে।
বিবৃতিতে শিক্ষক নেতারা জানান, মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে স্বীকৃত বিদ্যালয়ে ১২ বছর এবং সহকারী প্রধানশিক্ষক নিয়েগের ক্ষেত্রে বিদ্যালয়ে ১০ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা বহাল রাখা বর্তমান সময়ে খুবই জরুরী।
লিখিত ওই বিবৃতিতে আরো জানান, যদি নিম্ন মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় এক শিফটের হলে প্রতিটি বিদ্যালয়ে কমপক্ষে ১ জন অফিস সহায়ককর্মী ও ডবল শিফটের বিদ্যালয় হলে ২ জন অফিস সহায়ককর্মী জনবল কাঠামোর অন্তর্ভুক্তকরণ করা এমপিও নীতিমালয় অন্তভূক্ত করতে হবে।
বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক বিলকিস ওই বিবৃতিতে উলেখ্য করেন, উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় (৬ষ্ঠ-দ্বাদশ) এক শিফটের হলে ২ জন অফিস সহায়ককর্মী আর ডবল শিফটের হলে প্রতি শিফটের জন্য ২ জন করে মোট ৪ জন অফিস সহায়ককর্মী জনবল নিয়োগ সহ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কাম্য শিক্ষার্থীর ভিত্তিতে দ্বিতীয় শিফট খোলার ব্যবস্থা নীতিমালায় অন্তভূক্ত করতে দাবি জানান।
ঢাকা, ১৫ জুলাই (ক্যাম্পাসলাইভ২৪.কম)//এমআই
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: