লাইভ প্রতিবেদক : চলতি বছর মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম হয়েছেন ইশমাম সাকীব অর্ণব। তার টেস্ট স্কোর ৮৭.০০। ইশমাম সাকীব অর্ণবের গ্রামের বাড়ি খুলনার ফায়ার ব্রিগেড রোড এলাকায়। ইশমাম সাকীব অর্ণবের বাবার নাম আবদুস সোবহান ও মায়ের নাম হাবিবুন নাহার। তার বাবা একজন চাকরিজীবী ও মা গৃহিনী। জাতীয় মেধায় ১ম হওয়া এ মেধাবী তরুণ খুলনার সেন্ট জোসেফ স্কুল থেকে এসএসসি ও এম এম সিটি কলেজ থেকে এইচএসএসসি কৃতিত্বের সঙ্গে উত্তীর্ণ হন।
ইশমাম সাকীব অর্ণব তার ফলাফলে উচ্ছ্বসিত। তিনি বলেন, এ রেজাল্টের কারণে আল্লাহকে প্রথমে অশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমি আমার মা-বাবাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাতে চাই। শিক্ষকদের বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানিয়ে অর্ণব বলেন, যারা আমার পেছনে শ্রম দিয়েছেন, আমার সব শিক্ষক মণ্ডলীর কাছে আমি কৃতজ্ঞ।
মেডিকেলের ভর্তি প্রস্তুতি হিসেবে কোচিং সেন্টারের মডেল টেস্টগুলোও তাকে বিশেষ সহায়তা করেছে বলে জানান অর্ণব। তিনি বলেন, তাদের গাইডলাইনগুলো আমাকে বিশেষ সহায়তা করেছে। আমি তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞ।
মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছেন উম্মে শেফা আইরিন। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় তার টেস্ট স্কোর- ৮৫.৭৫। তার বাবার নাম শাহ মোহাম্মদ ইদ্রিস ও মা নূর নাহার বেগম। তিনি চট্টগ্রাম গভর্নমেন্ট গার্লস হাইস্কুল থেকে এসএসসি ও চট্টগ্রাম কলেজ থেকে জিপিএ ৫ পেয়ে এইচএসসি পাস করেন।
উম্মে শেফা আইরিন বলেন, আমি আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি। আমার মা-বাবার দোয়া ও আল্লাহর অশেষ রহমতের কারণেই এ ফলাফল অর্জন হয়েছে। এছাড়াও কোচিং সেন্টারের গাইডলাইনগুলোও আমার ভালো রেজাল্ট করতে সহায়তা করেছে।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় তৃতীয় হয়েছেন নীলফামারীর সজিব চন্দ্র রায়। তিনি নীলফামারীর সৈয়দপুর কারিগরী কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন।
সজিব চন্দ্র রায় বলেন, এ রেজাল্টের কারণে আমি প্রথমেই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চাই আমার সৃষ্টিকর্তার কাছে, এরপর আমার বাবা-মায়ের কাছে। এরপর আমি কৃতজ্ঞ থাকতে চাই আমার শিক্ষক ও গুরুজনদের কাছে। ছোটবেলা থেকেই আমার স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হওয়া। আপনারা সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন, আমি যেন মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করতে পারি।
ঢাকা, ০৯ অক্টোবর (ক্যাম্পাসলাইভ২৪.কম)//সিএস
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: