Azhar Mahmud Azhar Mahmud
teletalk.com.bd
thecitybank.com
livecampus24@gmail.com ঢাকা | রবিবার, ৫ই মে ২০২৪, ২২শে বৈশাখ ১৪৩১
teletalk.com.bd
thecitybank.com

ইবি ছাত্রলীগ নেতার দাপট!

প্রকাশিত: ৬ এপ্রিল ২০১৭, ০০:৫৩



ইবি লাইভ: ‘নেতা না আসলে গাড়ি ছাড়া হবেনা। নেতারা যখন বলবে তখন গাড়ি ছাড়া হবে। গাড়ি ছাড়ার নির্দিষ্ট সময় হলেও নেতাদের জন্য আধাঘন্টা থেকে এক ঘন্টা সময়ও আমাদের অপেক্ষা করতে হয়।’ কথা গুলো বলেন কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বহনকারী জননী পরিবহন গাড়ির হেলপার। এছাড়াও কুষ্টিয়া থেকে আগত শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে একই অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ক্যাম্পাস সূত্রে জানা যায়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বিপ্লব কর্মকারের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বহনকারী গাড়ীকে দলীয় কাজে ব্যবহার করার অভিযোগ উঠেছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ সকাল ৯টায় শিক্ষার্থী বহনকারী জননী গাড়িটি কুষ্টিয়া সরকারী কলেজের মোড় থেকে ছাড়ে। পরে গাড়িটি হাসপাতাল মোড়, পেয়ারা তলা, চৌড়হাস হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌছে। গাড়িটি সকাল নয়টায় ছাড়ার কথা থাকলেও আধা ঘন্টা, এক ঘন্টা দেরী করে ছাড়ে। তাদের অভিযোগ সকাল ৯ টায় গাড়িতে উঠলে আধা ঘন্টা, এক ঘন্টা লেট করে গাড়ি ছাড়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌছাতে তাদের সকাল ১১ টা বেজে যায়। যার ফলে সকাল ১০ টার ক্লাস, টিউটোরিয়াল মিস হয়ে যায়। এব্যাপারে গাড়ির চালক ও হেলপারকে গাড়ি চালাতে বললে তারা বলে যে, ছাত্রলীগের নেতারা না এলে গাড়ি ছাড়তে পারবে না তারা।

চালক ও হেলপারের ভাষ্যমতে, ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বিপ্লব কর্মকার ও তার কর্মী লিংকন, রাকিব, সাদ্দাম, চ্যালেঞ্জ সহ ৫-৬ জন কুষ্টিয়া সরকারী কলেজের পাশে মেসে থাকে। ছাত্রলীগের রাজনীতীর প্রভাব খাটিয়ে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের গাড়িটিকে নিজের মত করে চলানোর হুকুম দেয়। সেজন্যই বিপ্লব কর্মকার অথবা তার কোনো কর্মী দেরী করে আসলে গাড়ী নির্দিষ্ট সময়ে না ছাড়ার নির্দেশ দেয়। বিনিময়ে বিপ্লব কর্মকার গাড়ির চালক, হেলপারদের হাতে নাশতা করার টাকা ধরিয়ে দেয়। এজন্য সাধারণ শিক্ষার্থীদের ক্লাস পরীক্ষা উপেক্ষা করে তাদের জন্য অপেক্ষা করতে হয়। আবার দেখা গেছে বিপ্লব কর্মকার ও তার কর্মীরা নির্দিষ্ট সময়ের আগে গাড়িতে উঠে পড়লে চালক সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য আর অপেক্ষা করেনা। ৫-৬ জন ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের নিয়েই বিশ্ববিদ্যালয়ে গাড়ি পৌছে যায়। রাস্তায় শিক্ষার্থীরা গাড়ি থামানোর জন্য ইশারা করলেও চালককে গাড়ি থামাতে নিষেধ করা হয়। আর যদি গাড়ি থামেও তাহলে শিক্ষার্থীদের গাড়ীতে উঠতে না দিয়ে দরজা বন্ধ করে দেয়া হয়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের গাড়িটি লক্ষীপুর অতিক্রম করলে গাাড়ীটিকে ইশারা করলে চালক থামায়। পরে আমি উঠতে গেলে ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বিপ্লব কর্মকার আমাকে নেমে যেতে বলে এবং আরো বলে যে, ‘এটা ছাত্রলীগের গাড়ি। আমার কর্মী ছাড়া এ গাড়ীতে কাউকে উঠতে দেয়া যাবেনা।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মঘন্টা ২ টায় শেষ হয়ে গেলে আবার দেখা যায় সেই চিত্র।  দুপুর ২ টায় শিক্ষার্থী বহনকারী সকল গাড়ি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হয়ে গেলেও জননী পরিবহন গাড়িটি বিপ্লব কর্মকার ও তার কর্মীদের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা যায়। দুপুর ৩ টায় তাদের দলীয় কার্যক্রম শেষ করে অপেক্ষা করা গাড়ীতে চলে যায়। অন্যান্য গাড়ি গুলোতে শিক্ষার্থীদের দাঁড়িয়ে যেতে দেখা গেলেও জননী গাড়ীতে ৫-৬ জন  যাত্রী নিয়েই কুষ্টিয়া সরকারী কলেজের পাশে ছাত্রলীগ নেতাদের মেসের পাশে নামিয়ে দিতে দেখা যায়।   

আরও জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের আরেক সহ-সভাপতির বিরুদ্ধে ও একই ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। কুষ্টিয়া শহর থেকে ৫২ সিটের নিউ রনি গাড়িতে কেবল মাত্র তার ৫-৬জন কর্মীরাই বিশ্ববিদ্যালয়ে যাতায়ত করতে পারত। সাধারণ শিক্ষার্থীদের খুবই কম সৌভাগ্য হতো উক্ত গাড়ীতে করে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার। এছাড়া যে কোনো প্রোগ্রাম উপলক্ষ্যে ওই নেতা গাড়িটি ব্যাবহার করত।

এছাড়া ছাত্রলীগের আসন্ন সম্মেলনকে কেন্দ্র করে বিপ্লব কর্মকার একই গাড়ি ব্যবহার করে চলছে। দলীয় কার্যক্রম চালিয়ে নিদির্ষ্ট সময়ের কয়েক ঘন্টা পরে গাড়ি ক্যাম্পাস ছেড়ে যেতে দেখা যায়। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ ছাত্রত্ব না থাকলেও বিপ্লব কর্মকার ছাত্রলীগ করার কারনে প্রভাব খাটিয়ে যাচ্ছে।

এদিকে ছাত্রলীগের আসন্ন সম্মেলনে নেতা হওয়ার আশায় জোর প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে বিপ্লব কর্মকার। সে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের ২০০৭-০৮ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র ও ইবি ছাত্রলীগের সহ সভাপতি। তার বন্ধুরা তিন বছর আগে মাস্টার্স শেষ করে চাকরি-বাকরি করলেও সে নেতা হওয়ার আশায় এখনো ক্যাম্পাসে রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন বিভাগে তার সেশনের কোন ছাত্র ক্যাম্পাসে নেই। অছাত্র হয়েও ছাত্রদের সংগঠন ছাত্রলীগের নেতৃত্ব দিতে উঠে পড়ে লেগেছে এ নেতা। সভাপতি প্রার্থী হিসেবে পদে আসতে স্থানীয় এক নেতার সাথে জোর লবিং অব্যহত রেখেছে।

এবিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইতিহাস বিভাগের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘ছাত্রদের সংগঠনে যদি অছাত্র কেউ সভাপতি/ সাধারন সম্পাদক হয়ে আসে তবে তাদের দ্বারা অন্য কেউ কিছু পেলেও ছাত্ররা কিছুই পাবে না। আমাদের জোর দাবি রানিং ছাত্রদের মধ্য থেকে ক্লিন ইমেজধারী কেউ নেতা হোক।’

বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সংসদের সাধারন সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন বলেন, “ছাত্রলীগের কমিটিতে অছাত্র ও বিতর্কিতরা কোন স্থান পাবে না। রানিং ছাত্রদের দিয়েই কমিটি গঠন করা হবে।”
ইবি ছাত্রলীগ নেতার দাপট ॥ নেতা না আসলে বিশ্ববিদ্যালয়ের গাড়ি ছাড়ে না!

ইবি লাইভ: ‘নেতা না আসলে গাড়ি ছাড়া হবেনা। নেতারা যখন বলবে তখন গাড়ি ছাড়া হবে। গাড়ি ছাড়ার নির্দিষ্ট সময় হলেও নেতাদের জন্য আধাঘন্টা থেকে এক ঘন্টা সময়ও আমাদের অপেক্ষা করতে হয়।’ কথা গুলো বলেন কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বহনকারী জননী পরিবহন গাড়ির হেলপার। এছাড়াও কুষ্টিয়া থেকে আগত শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে একই অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ক্যাম্পাস সূত্রে জানা যায়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বিপ্লব কর্মকারের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বহনকারী গাড়ীকে দলীয় কাজে ব্যবহার করার অভিযোগ উঠেছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ সকাল ৯টায় শিক্ষার্থী বহনকারী জননী গাড়িটি কুষ্টিয়া সরকারী কলেজের মোড় থেকে ছাড়ে। পরে গাড়িটি হাসপাতাল মোড়, পেয়ারা তলা, চৌড়হাস হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌছে। গাড়িটি সকাল নয়টায় ছাড়ার কথা থাকলেও আধা ঘন্টা, এক ঘন্টা দেরী করে ছাড়ে। তাদের অভিযোগ সকাল ৯ টায় গাড়িতে উঠলে আধা ঘন্টা, এক ঘন্টা লেট করে গাড়ি ছাড়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌছাতে তাদের সকাল ১১ টা বেজে যায়। যার ফলে সকাল ১০ টার ক্লাস, টিউটোরিয়াল মিস হয়ে যায়। এব্যাপারে গাড়ির চালক ও হেলপারকে গাড়ি চালাতে বললে তারা বলে যে, ছাত্রলীগের নেতারা না এলে গাড়ি ছাড়তে পারবে না তারা।

চালক ও হেলপারের ভাষ্যমতে, ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বিপ্লব কর্মকার ও তার কর্মী লিংকন, রাকিব, সাদ্দাম, চ্যালেঞ্জ সহ ৫-৬ জন কুষ্টিয়া সরকারী কলেজের পাশে মেসে থাকে। ছাত্রলীগের রাজনীতীর প্রভাব খাটিয়ে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের গাড়িটিকে নিজের মত করে চলানোর হুকুম দেয়। সেজন্যই বিপ্লব কর্মকার অথবা তার কোনো কর্মী দেরী করে আসলে গাড়ী নির্দিষ্ট সময়ে না ছাড়ার নির্দেশ দেয়। বিনিময়ে বিপ্লব কর্মকার গাড়ির চালক, হেলপারদের হাতে নাশতা করার টাকা ধরিয়ে দেয়। এজন্য সাধারণ শিক্ষার্থীদের ক্লাস পরীক্ষা উপেক্ষা করে তাদের জন্য অপেক্ষা করতে হয়। আবার দেখা গেছে বিপ্লব কর্মকার ও তার কর্মীরা নির্দিষ্ট সময়ের আগে গাড়িতে উঠে পড়লে চালক সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য আর অপেক্ষা করেনা। ৫-৬ জন ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের নিয়েই বিশ্ববিদ্যালয়ে গাড়ি পৌছে যায়। রাস্তায় শিক্ষার্থীরা গাড়ি থামানোর জন্য ইশারা করলেও চালককে গাড়ি থামাতে নিষেধ করা হয়। আর যদি গাড়ি থামেও তাহলে শিক্ষার্থীদের গাড়ীতে উঠতে না দিয়ে দরজা বন্ধ করে দেয়া হয়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের গাড়িটি লক্ষীপুর অতিক্রম করলে গাাড়ীটিকে ইশারা করলে চালক থামায়। পরে আমি উঠতে গেলে ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বিপ্লব কর্মকার আমাকে নেমে যেতে বলে এবং আরো বলে যে, ‘এটা ছাত্রলীগের গাড়ি। আমার কর্মী ছাড়া এ গাড়ীতে কাউকে উঠতে দেয়া যাবেনা।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মঘন্টা ২ টায় শেষ হয়ে গেলে আবার দেখা যায় সেই চিত্র।  দুপুর ২ টায় শিক্ষার্থী বহনকারী সকল গাড়ি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হয়ে গেলেও জননী পরিবহন গাড়িটি বিপ্লব কর্মকার ও তার কর্মীদের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা যায়। দুপুর ৩ টায় তাদের দলীয় কার্যক্রম শেষ করে অপেক্ষা করা গাড়ীতে চলে যায়। অন্যান্য গাড়ি গুলোতে শিক্ষার্থীদের দাঁড়িয়ে যেতে দেখা গেলেও জননী গাড়ীতে ৫-৬ জন  যাত্রী নিয়েই কুষ্টিয়া সরকারী কলেজের পাশে ছাত্রলীগ নেতাদের মেসের পাশে নামিয়ে দিতে দেখা যায়।   

আরও জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের আরেক সহ-সভাপতির বিরুদ্ধে ও একই ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। কুষ্টিয়া শহর থেকে ৫২ সিটের নিউ রনি গাড়িতে কেবল মাত্র তার ৫-৬জন কর্মীরাই বিশ্ববিদ্যালয়ে যাতায়ত করতে পারত। সাধারণ শিক্ষার্থীদের খুবই কম সৌভাগ্য হতো উক্ত গাড়ীতে করে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার। এছাড়া যে কোনো প্রোগ্রাম উপলক্ষ্যে ওই নেতা গাড়িটি ব্যাবহার করত।

এছাড়া ছাত্রলীগের আসন্ন সম্মেলনকে কেন্দ্র করে বিপ্লব কর্মকার একই গাড়ি ব্যবহার করে চলছে। দলীয় কার্যক্রম চালিয়ে নিদির্ষ্ট সময়ের কয়েক ঘন্টা পরে গাড়ি ক্যাম্পাস ছেড়ে যেতে দেখা যায়। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ ছাত্রত্ব না থাকলেও বিপ্লব কর্মকার ছাত্রলীগ করার কারনে প্রভাব খাটিয়ে যাচ্ছে।

এদিকে ছাত্রলীগের আসন্ন সম্মেলনে নেতা হওয়ার আশায় জোর প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে বিপ্লব কর্মকার। সে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের ২০০৭-০৮ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র ও ইবি ছাত্রলীগের সহ সভাপতি। তার বন্ধুরা তিন বছর আগে মাস্টার্স শেষ করে চাকরি-বাকরি করলেও সে নেতা হওয়ার আশায় এখনো ক্যাম্পাসে রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন বিভাগে তার সেশনের কোন ছাত্র ক্যাম্পাসে নেই। অছাত্র হয়েও ছাত্রদের সংগঠন ছাত্রলীগের নেতৃত্ব দিতে উঠে পড়ে লেগেছে এ নেতা। সভাপতি প্রার্থী হিসেবে পদে আসতে স্থানীয় এক নেতার সাথে জোর লবিং অব্যহত রেখেছে।

এবিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইতিহাস বিভাগের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘ছাত্রদের সংগঠনে যদি অছাত্র কেউ সভাপতি/ সাধারন সম্পাদক হয়ে আসে তবে তাদের দ্বারা অন্য কেউ কিছু পেলেও ছাত্ররা কিছুই পাবে না। আমাদের জোর দাবি রানিং ছাত্রদের মধ্য থেকে ক্লিন ইমেজধারী কেউ নেতা হোক।’

বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সংসদের সাধারন সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন বলেন, “ছাত্রলীগের কমিটিতে অছাত্র ও বিতর্কিতরা কোন স্থান পাবে না। রানিং ছাত্রদের দিয়েই কমিটি গঠন করা হবে।”

 

 

ঢাকা, ০৫ এপ্রিল (ক্যাম্পাসলাইভ২৪.কম)//এমএইচ


আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

সম্পর্কিত খবর


আজকের সর্বশেষ