Azhar Mahmud Azhar Mahmud
teletalk.com.bd
thecitybank.com
livecampus24@gmail.com ঢাকা | রবিবার, ১৯শে মে ২০২৪, ৫ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
teletalk.com.bd
thecitybank.com

জাবি প্রশাসনের কর্মকান্ডে শিক্ষক ফোরামের প্রতিবাদ

প্রকাশিত: ২৬ এপ্রিল ২০১৭, ০৩:০৪

লাইভ প্রতিবেদক: বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের স্বার্থবিরোধী, অদূরদর্শী, নিয়ম-বহির্ভূত সকল বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম।

মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) প্রায় ৮৪ জন শিক্ষক স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তারা এ প্রতিবাদ জানান।

বিবৃতিতে শিক্ষকরা উল্লেখ করেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সম্মিলিত তীব্র আন্দোলনের ফসল বর্তমান প্রশাসন। কিন্তু প্রশাসন সেই ইতিহাস ভুলে গিয়ে দলীয় ও গোষ্ঠীর স্বার্থরক্ষায় ব্যতিব্যস্ত হয়ে উঠেছে। নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে নিয়োগ প্রদান, অর্থ অপচয়, পরিবেশের বিপর্যয় সাধন, সর্বোপরি দায়িত্বশীল দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয় না দিয়ে লাগামহীন ও অবিবেচনা প্রসূত কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে প্রশাসনের বিরুদ্ধে।

আমরা জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থবিরোধী, অদূরদর্শী, নিয়ম-বহির্ভূত এ ধরনের কার্যক্রমের দৃঢ় প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

সম্প্রতি প্রশাসন কর্তৃক গৃহীত কিছু বিতর্কিত ও অগ্রহণযোগ্য পদক্ষেপ নিচে উপস্থাপন করা হলো:

সম্প্রতি কর্মকর্তা-কর্মচারি নিয়োগে সুষ্ঠু নিয়ম-নীতিকে পাশ কাটিয়ে স্বেচ্ছাচারিতার আশ্রয় নিয়ে একটা হলে মাস্টার রোলে ১০ জনের বিপরীতে ২৬ জনকে নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। এ ধরনের কার্যক্রম অবশ্যই নিন্দনীয়। এই অবৈধ নিয়োগ বাতিল করতে হবে।

আমরা অবগত হয়েছি যে, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগে প্রথা অনুযায়ী বিভাগীয় একাডেমিক কমিটির সভায় কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই ৬টি পদে শিক্ষক নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ বিস্ময়ের সৃষ্টি করেছে। এছাড়াও এ বিষয়ে শিক্ষক সমিতির সুস্পষ্ট প্রস্তাবনা থাকা সত্ত্বেও বিভাগের আপত্তি উপেক্ষা করে এবং বিভাগীয় সভাপতি কর্তৃক অন্য শিক্ষকদের সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই প্রয়োজনের অতিরিক্ত নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান রাখা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও নৈতিক মানদণ্ডের জন্য হুমকি বয়ে আনছে। 

প্রয়োজন ছাড়াই বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকসহ কর্মকর্তা-কর্মচারি নিয়োগের ঘটনা গণনিয়োগকে হার মানিয়েছে। অথচ মাত্র কয়েক বছর আগে প্রধানত এ ধরনের অনৈতিক নিয়োগের ঘটনাই এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বড় ধরনের আন্দোলনের সূচনা করেছিল। একই কর্মকাণ্ডের ধারাবাহিকতা দেখে আমাদের মনে হয়, সকল আওয়ামী প্রশাসনের রূপ একই।

প্রশাসনে কর্তাব্যক্তিদের এবং প্রশাসন ঘনিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারির আত্মীয়-স্বজন ও প্রশাসনের বিভিন্ন প্রভাবশালী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর অনুকূলে লাগামহীন নিয়োগের ধারা দীর্ঘদিন যাবত অব্যাহত রয়েছে। এখানে মেধা, যোগ্যতা ও প্রজ্ঞার চেয়ে দলীয় ও গোষ্ঠীগত পরিচয় মুখ্য হয়ে উঠছে। এ ধারা বন্ধ করতে না পারলে বিশ্ববিদ্যালয় একটি অথর্ব প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে।

একদিকে যেমন অপ্রয়োজনীয় নিয়োগের বহর দিন দিন বাড়ছে অন্যদিকে আমরা উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে, চাহিদা থাকা সত্ত্বেও কিছু কিছু বিভাগে নিজেদের পছন্দের শিক্ষক বিভাগীয় সভাপতি হিসেবে না থাকায় কিংবা নিজেদের পছন্দের প্রার্থী সুবিধাজনক অবস্থায় না থাকায় নিয়োগ প্রক্রিয়াকে অহেতুক বিলম্বিত করা হচ্ছে।

সংবাদপত্রের মাধ্যমে আমরা অবগত হয়েছি যে, গাণিতিক ও পদার্থ বিজ্ঞান অনুষদের একটি বিভাগের একজন সম্মানিত শিক্ষকের পক্ষে বিভাগে যোগদানের মহামান্য উচ্চ আদালতের রায় থাকার পরও তাকে বিভাগে যোগদানের ব্যবস্থা না করায় মহামান্য উচ্চ আদালত বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার নোটিশ জারি করেছে। এমন ঘটনা ঘটে থাকলে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তির ক্ষুণ্নের জন্য ব্যাপক হুমকি বলে আমরা মনে করি।

ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞানের অধ্যাপক মঞ্জুরুল হাসানকে বিশ্ববিদ্যালয় এ্যাক্ট অনুযায়ী বিভাগের সভাপতির দায়িত্ব না দিয়ে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি দিয়ে বিভাগ পরিচালনায় বিভাগীয় কার্যক্রম চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। বিভাগের একাডেমিক কর্মকাণ্ড সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার স্বার্থে বিষয়টি অতি জরুরি ভিত্তিতে সমাধান করা প্রয়োজন।  

আমরা বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে, প্রশাসনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে এক ব্যক্তিকেই একাধিক দায়িত্বে রাখা হয়েছে। কোনো কোনো পদের মেয়াদোত্তীর্ণ হলেও ব্যক্তি-পছন্দের কারণে পরিবর্তন করা হচ্ছে না। আবার কোথাও কোথাও দ্রুত পরিবর্তন করা হচ্ছে। এ সব ক্ষেত্রে প্রশাসনের কায়েমি স্বার্থ বাস্তবায়নে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছে। যা কখনোই কাঙ্ক্ষিত নয়।

বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের বিভ্রান্তিমূলক বিজ্ঞপ্তি প্রচার করে এবং নানা ঠুনকো শর্ত জুড়ে কার্যত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন রেজিস্ট্রার্ড গ্রাজুয়েট তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়াকে প্রলম্বিত করে অসাধু উদ্দেশ্য সাধন করতে চায় বলে বিভিন্ন সচেতন মহল থেকে অভিযোগ উঠেছে।

আমরা মনে করি, প্রশাসনের উচিত অবিলম্বে এ ধরনের টালবাহানা বাদ দিয়ে নিবন্ধিত স্নাতকদের তালিকাভুক্ত করে নির্বাচনের আয়োজন করা।

গবেষণা হলো উচ্চশিক্ষার প্রাণ এবং নতুন জ্ঞান উদ্ভাবনের চাবিকাঠি। অথচ দিন দিন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার মান নিয়ন্ত্রণ একদিকে যেমন প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে, তেমনি কোনো কোনো বিভাগের শিক্ষকের বিরুদ্ধে গবেষণায় জালিয়াতির তথ্য প্রকাশ হলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জালিয়াতি রোধে যথাযথ তদন্তের মাধ্যমে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে অনীহা দেখাচ্ছে। যা শুধু শিক্ষক সমাজই নয় বরং দেশ ও জাতির জন্য হতাশাজনক ও বুদ্ধিবৃত্তিক জ্ঞানচর্চার পরিপন্থি। অবিলম্বে এধরনের অনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে প্রশাসনকে দলীয় ও গোষ্ঠীগত পরিচয়ের ঊর্ধ্বে উঠে কঠোর হওয়ার দাবি জানাই।

সুনির্দিষ্ট কোনো নীতিমালা ছাড়াই অপরিকল্পিতভাবে যেখানে সেখানে অবকাঠামো নির্মাণ সাম্প্রতিক সময়ে এই প্রশাসনের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এর ফলে বড় ও গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে গড়ে উঠছে অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও অবকাঠামো। বিশ্ববিদ্যালয়টিকে হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান হিসেবে রূপ দিতে চাইলে এর অবকাঠামো নির্মাণের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি পোষণের বিকল্প নেই। 

দেশজুড়ে যখন নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা তৈরি হয়েছে ঠিক সেই সময়েও নানা ধরনের নিরাপত্তা ঝুঁকি সত্ত্বেও বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের অবাধ ও অপ্রয়োজনীয় প্রবেশ বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারকে শঙ্কিত করে তুলেছে। প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয়কে শিক্ষা-গবেষণার কেন্দ্রবিন্দুতে না রেখে বিনোদন কেন্দ্রে পরিণত করেছে, অথচ এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় বিধিনিষেধ আরোপ কিংবা ক্যাম্পাসে বহিরাগত চলাচল সীমিত করার কোনো কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। ক্যাম্পাসে দ্রুতগতির মটর সাইকেল ও গাড়ি অহরহ চলছে, যা যে কোন সময় প্রাণনাশের মত ঘটনাও ঘটাতে পারে। কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত অবস্থা প্রত্যক্ষ করার পূর্বেই এ বিষয়ে আশু পদক্ষেপ গ্রহণে কর্তৃপক্ষের বরাবর আমরা জোর দাবি জানাই।

সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন শিক্ষকদের পদোন্নতি নীতিমালায় কিছু ধারা সংযুক্ত করেছে, যার কোনো কোনোটি শিক্ষকদের উচ্চশিক্ষা গ্রহণের পথে অন্তরায় সৃষ্টির সাথে সাথে শিক্ষকবৃন্দ পদোন্নতির ক্ষেত্রে অহেতুক দীর্ঘসূত্রিতায় পড়বে। আমরা এসকল ধারা পুনর্বিবেচনার জন্য সংস্থাটির প্রতি আহ্বান এবং একই সঙ্গে প্রয়োজনীয় চাপ প্রয়োগের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে জোর দাবি জানাই। সে সঙ্গে এই নতুন নীতিমালা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনোভাবেই প্রযোজ্য হতে পারে না বলে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।

শিক্ষকদের দীর্ঘদিনের দাবি সত্ত্বেও ‘সমন্বিত বাসা ভাড়া’ পদ্ধতি পুরোপুরিভাবে কার্যকর না করার ঘটনা দুঃখজনক। এহেন পরিস্থিতিতে শিক্ষকদের কাছ থেকে প্রচলিত মূল্যেরও কয়েকগুণ ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে আমরা জোর দাবি জানাই অচিরেই সমন্বিত বাসা ভাড়া পদ্ধতি পূর্ণাঙ্গভাবে কার্যকরের মাধ্যমে এই দুরাবস্থার অবসান ঘটানোর।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের উচ্চশিক্ষায় ছুটি প্রদান ও মেয়াদ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে প্রশাসন কর্তৃক দলীয় ও গোষ্ঠীগত দিক বিবেচনার বিষয়টি দীর্ঘদিন আলোচনায় রয়েছে। এই অনিয়মের শৃঙ্খল ভেঙে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার পথে সকলের জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টির জোর দাবি জানাচ্ছি।

নিয়ম বহির্ভূতভাবে সুনির্দিষ্ট স্টাটিউট গঠন ব্যতিরেকে ইন্সটিটিউটের পরিচালক নিয়োগদান করে অর্থের অপচয়ের ধারা অব্যাহত রেখেছে শুধুমাত্র অযোগ্য, অদক্ষ এবং  বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি প্রতিশ্রুতিশীল নয় এমন ব্যক্তিদের শিক্ষক নিয়োগদানের জন্য।  এ ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানাই।

বিশ্ববিদ্যালয়ে মূল সড়কের দশা এখন বেহাল। যান চলাচলের প্রায় অনুপযোগী। কিন্তু প্রশাসন এ ব্যাপারে নির্বিকার। এছাড়াও ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে অপরিকল্পিত ছোট ছোট খাবার দোকান বা খাবারের পশরা সাজিয়ে অহেতুক জটলা তৈরি ও নোংরা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে দ্রুত পরিকল্পিত উদ্যোগ গ্রহণ এবং ক্যাম্পাস পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখার জোর দাবি জানাচ্ছি।

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন থেকে তড়িঘড়ি করে শিক্ষকদের বয়সসীমা সংক্রান্ত নির্দেশনা আসার সঙ্গেসঙ্গে তড়িঘড়ি করে শিক্ষকদের আন্দোলনের ফসল ৬৭ বৎসরকে কমিয়ে পুনরায় ৬৫ করা হয়। কিন্তু কর্মকর্তা কর্মচারীদের চাকুরীর বয়স বর্তমানে নির্ধারিত ৬২ থেকে ৬০ বৎসর করার সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত আসার পরও বিশ্ববিদ্যালয় কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করছে না। কার স্বার্থে কেন প্রশাসনের এধরনের নির্লিপ্ততা তা আমাদের বোধগম্য নয়। এই সিদ্ধান্ত কার্যকরী রাখার কারণে বিশ্ববিদ্যালয় বিপুল অর্থ-ঘাটতিতে পড়ছে। ফলে দেখা যাবে শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারিবৃন্দ অবসরে যাবার সময় তাদের পূর্ণ অর্থ নিয়ে যেতে পারবে না।

আমরা একটি সুষ্ঠু নিয়মতান্ত্রিক, প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত, একাডেমিক ও সৌহাদ্যপূর্ণ ক্যাম্পাস চাই। সেই লক্ষ্যে শিক্ষা-গবেষণা যেমন অতি জরুরি তেমনি দরকার শিক্ষক স্বার্থ-সংরক্ষণ। আর সে ক্ষেত্রে প্রয়োজন প্রশাসনের দল-নিরপেক্ষ পদক্ষেপ। তাই দল-মতের ঊর্ধ্বে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক স্বার্থ সমুন্নত রাখা ও ক্যাম্পাসে যথাযথ একাডেমিক পরিবেশ বজায় রাখার জন্য প্রশাসনের প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছি।

বিবৃতিদাতা শিক্ষকদের পক্ষে,  প্রফেসর শাহাবুদ্দিন কবীর চৌধুরী, প্রফেসর মো. মজিবর রহমান, প্রফেসর সৈয়দ মোহাম্মদ কামরুল আহসান, প্রফেসর মোজাম্মেল হক, প্রফেসর এম নুরুল ইসলাম, প্রফেসর মো. মনজুরুল করিম, প্রফেসর আবদুল লতিফ মাসুম, প্রফেসর ফিরোজা হোসেন, প্রফেসর মো. সালাউদ্দিন, প্রফেসর মো. আব্দুস সালাম, প্রফেসর মাহবুব কবির, প্রফেসর মো. শামছুল আলম, প্রফেসর মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম, প্রফেসর নাজমুল আলম, প্রফেসর মো. এনামউল্যা পারভেজ, প্রফেসর মোঃ সোহেল রানা, প্রফেসর খ. ম. শরিফুল হুদা, প্রফেসর মো. মফিজুল কবির, প্রফেসর মোঃ জহির উদ্দিন আহমেদ, প্রফেসর মোঃ শাহাদাত হোসেন, প্রফেসর মনজুর এলাহী, প্রফেসর আবদুল্লাহ ফারুক, প্রফেসর মোহাঃ তালিম হোসেন, প্রফেসর মুহাম্মদ তারেক চৌধুরী, প্রফেসর মোহাম্মদ মাফরুহী সাত্তার, প্রফেসর ফারুক আহমেদ, প্রফেসর এমদাদুল ইসলাম, প্রফেসর মো. মনোয়ার হোসেন, প্রফেসর মোঃ শরিফ উদ্দিন, প্রফেসর মোহাম্মদ কামরুল আহসান, প্রফেসর ছালেহ আহমেদ খান, প্রফেসর মোস্তফা নাজমুল মানছুর, প্রফেসর মোহাম্মদ মামুন হোসেন, প্রফেসর মোজাম্মেল হক চৌধুরী, প্রফেসর মোঃ নূরুল ইসলাম, প্রফেসর মাসুম শাহরিয়ার, প্রফেসর মুহম্মদ নজরুল ইসলাম, প্রফেসর এ এন এম ফখরুদ্দিন, প্রফেসর মোহাম্মদ মনিরুল হাসান খান, প্রফেসর আবেদা সুলতানা, প্রফেসর শামীমা সুলতানা, প্রফেসর আবু ফয়েজ মোঃ আসলাম, প্রফেসর মোহাম্মদ আমির হোসেন ভূঁইয়া, চৌধুরী গোলাম কিবরিয়া, ড. সোমা মুমতাজ, , মোঃ জামাল উদ্দিন, কামরুন নেছা খন্দকার, মোঃ ফজলুল করিম পাটোয়ারী, ড. মোঃ কামরুজ্জামান, ড. এ কে এম রাশিদুল আলম, মো: আব্দুর রহমান, তাসমিনা রহমান, মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, ড. মোঃ ইব্রাহিম খলিল, ড. গাজী মোশারফ হোসেন, মো. আবদুল হালিম, ড. নাসরীন সুলতানা, মোছাঃ তমালিকা সুলতানা, ড. এমাদুল হুদা, সাবেরা সুলতানা, জয়ন্ত সিংহ রায়, মোহাম্মদ সালাউদ্দিন ভূঁইয়া, ড. আবু সাঈদ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, ড. নাহিদ আখতার, ড. মোহাম্মদ কামাল হোসেন, নাহরীন ইসলাম, মোঃ জাকির হোসেন, মোঃ ফয়সাল জামাল, আমিনুর  রহমান খান, ড. আবদুর রাশিদ, তাহমিনা আক্তার, ড. শামছুন নাহার, ড. মো. সালেকুল ইসলাম, জেসমিন আক্তার, ড. রুনা মাসুমা, মোহাম্মদ আজিজুর রহমান, বোরহান উদ্দিন, মাফরোজ আহমেদ বসুনিয়া, তাসলিমা নাহার, মোঃ নূরুল হক, এস এম মাহমুদুল হাসান, মোঃ আল-আমিন খান, মোহাম্মদ রেজাউল রকিব প্রমুখ।

 

ঢাকা, ২৫ এপ্রিল (ক্যাম্পাসলাইভ২৪.কম)//এমএইচ


আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

সম্পর্কিত খবর


আজকের সর্বশেষ