চাঁবিপ্রবি লাইভ: প্রস্তাবিত চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চাঁবিপ্রবি) জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়ায় দুর্নীতির অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। প্রাপ্ত অভিযোগের ভিত্তিতে চলতি মাসের শুরুর দিকে চাঁদপুরে অভিযান পরিচালনা করে দুদক এনফোর্সমেন্ট টিম। অভিযানে পাওয়া তথ্য-উপাত্ত যাচাই করে দেখা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি অধিগ্রহণে সরকারনির্ধারিত মৌজা মূল্যের চেয়ে প্রায় ২০ গুণ বেশি দাম দেখানো হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সচিব মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের জানান, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি অধিগ্রহণে সরকারের ৩৬০ কোটি টাকার বেশি আত্মসাতের চেষ্টা করেছিলেন জেলার ১০নং লক্ষ্মীপুর মডেল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সেলিম খান। জমির দাম বাড়িয়ে ১৩৯টি দলিল বানিয়ে কারসাজি করে এ বিশাল অঙ্কের অর্থ আত্মসাতের চেষ্টা করে একটি চক্র, যার নেতৃত্বে ছিলেন ইউপি চেয়ারম্যান সেলিম খান।
এঘটনার সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রীর পরিবারের কেউ জড়িত কি না, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, বিষয়টি তদন্তাধীন। আমরা তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করছি। যারাই জড়িত থাকুক না কেন, তাদের নাম চলে আসবে। এখানে গোপন করার কিছু নেই। তদন্তে উদঘাটিত হবে কারা জড়িত।
ঢাকা, ২২ এপ্রিল (ক্যাম্পাসলাইভ২৪.কম)//এমআই
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: